ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এনজিও গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে...
১। ব্র্যাকঃব্র্যাক (ইংরেজি: BRAC) একটি বাংলাদেশী সাহায্য সংস্থা। ২০১২ সালের নভেম্বরেরর পরিসংখ্যান অনুযায়ী কর্মী ও সাহায্যপ্রার্থীদের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে এটি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা।[১][২][৩][৪] এটি পূর্বে বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন এ্যাসিস্ট্যান্স কমিটি নামে পরিচিত ছিল যা বর্তমানে বাংলাদেশ রুরাল এ্যাডভান্সমেন্ট কমিটি নামে পরিচিত। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থাটি বাংলাদেশ ছাড়াও বর্তমানে আফগানিস্তান, শ্রীলংকা সহ বেশ কয়েকটি দেশে সামাজিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে জড়িত আছে। প্রতিষ্ঠানটির ৮০% কর্মকাণ্ডই চলে নিজেদের অর্থায়নে।
2। প্রশিকা:প্রশিকা বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এনজিও। প্রশিকা শব্দটি প্রশিক্ষণ, শিক্ষা ও কাজ এই তিনটি বাংলা শব্দের আদ্যাক্ষর নিয়ে গঠিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের পরপরই কতিপয় উদ্যমী তরুণ গতানুগতিক উন্নয়ন কর্মসূচির বিকল্প হিসেবে এ সংস্থাটি গঠন করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠনের জন্য প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ১৯৭৬ সালে ঢাকা ও কুমিল্লা জেলার কিছু গ্রামে কার্যক্রম শুরু করে। প্রশিকার ঘোষণা অনুযায়ী এটি অর্থনৈতিকভাবে উৎপাদনশীল, সামাজিকভাবে ন্যায়ভিত্তিক, পরিবেশগত দিক থেকে দূষণমুক্ত ও সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক একটি সমাজ সৃষ্টি করতে সংকল্পবদ্ধ। প্রশিকার লক্ষ্য হচ্ছে দরিদ্রদের ব্যাপক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি উন্নত সমাজ গঠন।
৩। গ্রামীন শক্তি: গ্রামীন শক্তি (সৌর বিদ্যুৎ). গ্রামীন শক্তি ১৯৯৬ সাল থেকে বিদ্যুৎবিহীন এলাকায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার বাড়িতে সৌর বিদ্যুৎ সিস্টেম সম্প্রসারিত করেছে। বর্তমানে প্রায় ২৫ লক্ষ লোক উক্ত প্রতিষ্ঠানের সৌর বিদ্যুৎতের সুবিধা ভোগ করছে। সম্প্রতি গ্রামীণ শক্তি বাংলাদেশের বিদ্যুতবিহীন এলাকার পাশাপাশি শহর এলাকাতেও সৌর বিদ্যুৎ সিস্টেম বিক্রি ও স্থাপন করছে। এজন্য সৌর বিদ্যুৎকে এসি বিদ্যুতে রূপান্তর করে গ্রাহকের ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি সহজে চালাতে পারেন।
৪। গ্রামীন ব্যাংকঃ ক্ষুদ্রঋণ নামে সম্পূর্ণ নতুন একটি ধারনা নিয়ে বাংলাদেশে ১৯৮৩ সালের ২রা অক্টোবর একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংকহিসেবে আনুষ্ঠানিক জন্ম হয় গ্রামীণ ব্যাংকের। কিন্তু এর ভিত্তি রচিত হয়েছিলো আরো আগে, ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের জোবরা গ্রামে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন 'রুরাল ইকনোমিকস প্রোগ্রামের' প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস তখন জোবরা এবং সংলগ্ন গ্রামগুলোতে শুরু করেছিলেন একটি মাঠ গবেষণা, যেখানে তিনি যাচাই করতে চেয়েছিলেন সমাজের একেবারে নিচুতলার মানুষের মধ্যে ব্যাংকঋণ সরবরাহের সম্ভাব্যতা। সেই গবেষণার ফসল আজকের শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংক
৫। প্রশিকা
৬। পল্লী উন্নয়ন সংস্থা
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস